মোঃ এনামুল হক, স্টাফ রিপোর্টার:  নড়াইল জেলা লোহাগড়া উপজেলার ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের কুমড়ী পূর্বপাড়ার মিন্টু শেখ (টগর) আনুমানিক বয়স (৩৩) গতকাল সন্ধ্যার পর আত্মহত্যা করে। ২৮শে ফেব্রুয়ারি-২০২২ইং সাল রোজ সোমবার রাত ৮ঃ৪০মিনিটের সময় আত্মহত্যা করে।কুমড়ী গ্রামের মৃত বদির শেখ(গ্রামপুলিশ) এর ছেলে মিন্টু শেখ(টগর)।দ্বিতীয় স্ত্রী কনা বেগম এর সাথে এবং তার শশুরবাড়ীর কথাকাটাকাটি মধ্যে এক পর্যায়ে মিন্টুকে মারপিট করে,

আর এই অপমান সহ্য করতে না পেরে শশুর দিঘলিয়া ইউনিয়নের আকড়াবাড়ী গ্রাম থেকে বিষ পান করে,তাকে ইজিবাইক যোগে দিঘলিয়া বাজারে চিকিৎসার জন্য আনে তারপর অবস্থা খারাপ দেখে লোহাগড়া হাসপাতালে নেয়,বিষপান করা মিন্টুকে হাসপাতালে নিলে ডাক্তার মৃত্যেু ঘোষণা করেন। এদিকে আত্মহত্যা মিন্টু শেখ বিবাহ করে মোঃ ফিরোজ মোল্যার মেয়েকে স্ত্রীর নাম মোসাঃ কনা বেগম,মাতাঃ সাবিনা বেগম,ঘটনার পর থেকে মিন্টুর শাশুড়ী সাবিনা বেগম ও স্ত্রী কনা বেগম পলাতক রয়েছে।

মিন্টুর শশুর বাড়ীতে আত্মহত্যার ঘটনা জানার জন্য রিপোর্টার বাড়ি যায় এবং তথ্য জানার জন্য,মিন্টু শেখের শশুর ফিরোজ মোল্যার বিষয়টি পাশ্বর্বতী ও এলাকা সূত্রে যায় ফিরোজ বিগত ম্যাগনেট ও মার্ডার মামলার আসামী,কিছু লোক বলেন মিন্টু বেশ কয়েক বছর বিবাহ করে,তবে গতকাল তার স্ত্রী কনাকে মিন্টুর নিজ বাড়িতে আনতে যায়,

একথা বলার বলার পর শাশুড়ীর সাথে ও স্ত্রীর সাথে মনোমালিন্য হয়,এবং তাকে ঘরে বন্ধী রেখে মারপিট করে,মিন্টু শেখ অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা পথ বেছে নেয়। আজ ১লা মার্চ-২০২২ইং সাল রোজ মঙ্গলবার নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে তার পোষ্ট মর্টেমের কাজ সম্পূর্ণ করে,এসময় সাথে থাকে মিন্টু শেখের বড় ভাই,বকুল শেখ গ্রামপুলিশ, সাংবাদিক মোঃ উলফাদ শেখ,আরোও অনেকে।

আত্মহত্যার বিষয়কে কেন্দ্র করে লোহাগড়া থানাকে অবহিত করে,তবে এখনও কোন মামলা দায়ের করে নাই,পরবর্তীতে মামলা করবে বলে জানা যায়। মিন্টু শেখ আত্মহত্যার পর কেন শাশুড়ী সাবিনা বেগম ও তার স্ত্রী কনা বেগম পলাতক রয়েছে,

এই আত্মহত্যার পিছনে বা জড়িত প্রমানিত হয় তারা সম্পূর্ণরূপে জড়িত। মি্টু শেখর বড় ভাই বকুল শেখ(গ্রামপুলিশ)তার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে সে জানান মিন্টু আমার ছোট ভাই সে তার শশুরবাড়ীর থেকে বিষপান করে এবং তার মৃত্যেু ঘটে।

 

কলমকথা/ বিথী